আমি আকাশ, অবশ্যই আমার আসল নাম আকাশ নয় । সামাজিক বঞ্চনার হাত থেকেই রক্ষা পাওয়ার জন্য আমার নাম গোপন রাখছি । আজ আমি তোমাদের সাথেই শেয়ার করছি আমার জীবনের অত্যন্ত করুন একটি অধ্যায় ॥
তখন আমার বয়স হয়তো দশ এগার বছরই হবে । আমি বাবা মায়ের চাকরির সুবাদে শহরে থাকতাম । আমাদের সব আত্মীয় গ্রামেই থাকতো । তবে আমি কোনদিন গ্রামে গেছি বলেই কখনো মনে পড়ে না । তাছাড়া বাবার চাকরির বিভিন্ন জায়গায় বদলির কারণে প্রায় সময় এই শহর থেকেই ঐ শহরে পাড়ি জমাতে হয় ॥
একসময় বাবা এক মাসের কাছাকাছি ছুটি নেয় আর ঐ সময় মা বায়না করে গ্রামে আত্মীয়দের সাথে দেখা করে আসার । বাবাও রাজি হয়ে যায় ॥ আমরা সবাই মিলে গ্রামে চলে গেলাম । গ্রামে পৌঁছে সবাই অপরিচিত মুখ তাই আমার কিছু ভাল লাগে না । সারাক্ষণ আনমনা হয়ে বসে থাকি তাছাড়া এটা করোনা ওটা করোনা কোথাও যেওনা ইত্যাদি ইত্যাদি মায়ের কঠিন শাসন । আমি একা একা সারাক্ষণ বাড়ির পাশে থাকা পেয়ারা গাছের নিচেই বসে থাকি । একদিন দুপুরে বাড়ির সবাই গভীর ঘুমে আসন্ন ঠিক সেই সময়ে আমি পেয়ারা গাছের নিচে একাএকা বসে আনমনে পুকুরে ঢিল মারছি । এমন সময় একজন যুবক আমার কাছে চলে আছে । বয়স 22-25 বছরই হবে । গাছ থেকেই কিছু পেয়ারা পেরে আমাকে খেতে দেয় আর আমার সম্পর্কে এটা ওটা জিজ্ঞেস করে । আর আমি একটার পর একটা উত্তর দিতে থাকি । সে আমার সাথে কিছুক্ষণ গল্প করার পর গ্রামে ঘুরে আসার প্রস্তাব দেয় । আমিও রাজি হয়ে যায় ॥ ও হাটতে থাকে আর আমিও ওর পিছে পিছে হাটতে থাকি । হাটতে হাটতে গরমে আমি আমার শার্ট খুলে ফেলি আর ও খুলেছে আরও অনেক আগেই । হাটতে হাটতে আমরা একটি জঙ্গলের কাছে চলে আছি । আর ঐ লোকটি বলে জঙ্গলের ও পাশে সুন্দর একটি জায়গা আছে । আমি ওর কথায় বিশ্বাস করে তার পিছে পিছে আবার হাটতে লাগলাম । জঙ্গলের তেমন রাস্তা নেই । কিছুক্ষণ হাটার পর আমি ক্লান্ত হয়ে একটি গাছের নিচে বসে পড়ি । এমন সময় তার রূপ হায়েনার মত হিংস্র হয়ে কিছু বোঝার আগে আমাকে ঝাপটে ধরে ফেলে । সে আমাকে উপুর করে ছুঁয়ে ফেলে আমার গায়ের উপর বসে আমার শার্ট দিয়ে আমার হাত দুটো বেধে ফেলে । আমি বুঝতে পারলাম না লোকটি আমাকে কি করতে চায় ॥ আমি ভয় পেয়ে চিৎকার করলাম কিন্তু আমার সেই শব্দ বনের ভেতরেই মিলিয়ে গেল । একটু পরে শুধু গোঙানি ছাড়া সেই চিৎকারও বের হল না কারণ ওর শার্ট দিয়ে সে আমার মুখও বেধে ফেলেছে । এরপর ও আমার প্যান্টের হুক খুলে আমার প্যান্ট টা টেনে টেনে হাটু পর্যন্ত নামিয়ে দিল । এরপর আমার কোমল উচু উচু পাছায় ঠান্ডা বাতাসের স্পর্শ পেয়ে বুঝতে অসুবিধা হলো না যে আমি নগ্ন হয়ে গেছি । ও আমার পাছাগুলো জোরে জোরে টিপতে থাকে ॥ এরপর ও আমার পাছা ফাঁক করে পুটকি থুথু দিয়ে জবজবে পিচ্ছিল করে দেয় । এরপর ও আমার পুটকিতে আঙ্গুল ঢুকাতে থাকে । প্রথমে একটা আঙ্গুল ঢুকানোর সময় তেমন ব্যথা পায়নি তবে দুটি থেকেই তিনটি যখন একই সাথে ঢুকাচ্ছে তখন খুবই ব্যথা পাচ্ছি ॥ এরপর ও লুঙ্গিটা কোমর পর্যন্ত উপরে তুলে লোহার মত শক্ত জিনিসটা বের করে নেয় ॥ এরপর ওর ঐ খাড়া জিনিটার উপরে থুথু মেখে আমার পুটকির মুখে ওর ঐ জিনিসের মাথাটা স্থাপন করে । এবার ও একটু চাপ প্রয়োগ করে ঠেলা দিতে থাকে । ওর ঐ জিনিসটা আমার পুটকিতে ঢুকবে বলে মনে হয় কিন্তু আমি ব্যথায় ককিয়ে উঠি বলেই আবার বাহির করে । এরপর ও একটু জোরে ঠেলা দেয় । উফস.... ফকসসস...শব্দ করে ওর এত বড় জিনিসটা আমার পুটকিতে ঢুকে গেল । আমার মনে হলো যেন আমার পুটকিতে গরম রড ঢুকানো হয়েছে । এরপর ও আমাকে পাগলের মত চুদতে থাকে । আর আমার পুটকি ফেটে যাওয়ায় অতি যন্ত্রণায় যন্ত্রণা করছে নাকি কি করছে কিছুই বুঝতে পারলাম না । এরপর ও উহ আহ আহ করতে করতে আমার গায়ে সাদা ধইয়ের মত অত্যন্ত পিচ্ছিল গরম কিছু একটা ফেলে দিল । এরপর ও আমার বাধন খুলে দিয়ে বুকের মাঝে চেপে ধরলো । সে আমাকে আদর করতে করতে মানুষকে যাতে বিষয়টা না বলি তা এটা ওটা বলে বোঝাতে লাগলো । আমি নীরবে বোবা কান্না দিয়ে ওর বুক দু চোখের নোনা জলে ভাসিয়ে দিতে লাগলাম । বনের মাঝে আমি বেশ অসহায় অনুভব করলাম । এরপর ও আমাকে বাড়ির পাশে পৌঁছে দিয়ে চলে গেল । আমি লজ্জায় আর ভয়ে বাড়িতে কিছুই বলতে পারলাম না । সেদিন রাতে আমার শরীরে হালকা জ্বর চলে এল । আমি মাকে জানালাম আমি গ্রামে আর একটি দিনও থাকতে চাই না । এর একদিন পরেই আমরা শহরে চলে এলাম । আমি আর গ্রামের দিকেও তাকায় নি । কিন্তু এখন আমার অবস্থা দেখেই বুঝতে পারি সেই দিনই আমার দেহে বপন করা হয়েছে সমকামিতার বীজ ।
তখন আমার বয়স হয়তো দশ এগার বছরই হবে । আমি বাবা মায়ের চাকরির সুবাদে শহরে থাকতাম । আমাদের সব আত্মীয় গ্রামেই থাকতো । তবে আমি কোনদিন গ্রামে গেছি বলেই কখনো মনে পড়ে না । তাছাড়া বাবার চাকরির বিভিন্ন জায়গায় বদলির কারণে প্রায় সময় এই শহর থেকেই ঐ শহরে পাড়ি জমাতে হয় ॥
একসময় বাবা এক মাসের কাছাকাছি ছুটি নেয় আর ঐ সময় মা বায়না করে গ্রামে আত্মীয়দের সাথে দেখা করে আসার । বাবাও রাজি হয়ে যায় ॥ আমরা সবাই মিলে গ্রামে চলে গেলাম । গ্রামে পৌঁছে সবাই অপরিচিত মুখ তাই আমার কিছু ভাল লাগে না । সারাক্ষণ আনমনা হয়ে বসে থাকি তাছাড়া এটা করোনা ওটা করোনা কোথাও যেওনা ইত্যাদি ইত্যাদি মায়ের কঠিন শাসন । আমি একা একা সারাক্ষণ বাড়ির পাশে থাকা পেয়ারা গাছের নিচেই বসে থাকি । একদিন দুপুরে বাড়ির সবাই গভীর ঘুমে আসন্ন ঠিক সেই সময়ে আমি পেয়ারা গাছের নিচে একাএকা বসে আনমনে পুকুরে ঢিল মারছি । এমন সময় একজন যুবক আমার কাছে চলে আছে । বয়স 22-25 বছরই হবে । গাছ থেকেই কিছু পেয়ারা পেরে আমাকে খেতে দেয় আর আমার সম্পর্কে এটা ওটা জিজ্ঞেস করে । আর আমি একটার পর একটা উত্তর দিতে থাকি । সে আমার সাথে কিছুক্ষণ গল্প করার পর গ্রামে ঘুরে আসার প্রস্তাব দেয় । আমিও রাজি হয়ে যায় ॥ ও হাটতে থাকে আর আমিও ওর পিছে পিছে হাটতে থাকি । হাটতে হাটতে গরমে আমি আমার শার্ট খুলে ফেলি আর ও খুলেছে আরও অনেক আগেই । হাটতে হাটতে আমরা একটি জঙ্গলের কাছে চলে আছি । আর ঐ লোকটি বলে জঙ্গলের ও পাশে সুন্দর একটি জায়গা আছে । আমি ওর কথায় বিশ্বাস করে তার পিছে পিছে আবার হাটতে লাগলাম । জঙ্গলের তেমন রাস্তা নেই । কিছুক্ষণ হাটার পর আমি ক্লান্ত হয়ে একটি গাছের নিচে বসে পড়ি । এমন সময় তার রূপ হায়েনার মত হিংস্র হয়ে কিছু বোঝার আগে আমাকে ঝাপটে ধরে ফেলে । সে আমাকে উপুর করে ছুঁয়ে ফেলে আমার গায়ের উপর বসে আমার শার্ট দিয়ে আমার হাত দুটো বেধে ফেলে । আমি বুঝতে পারলাম না লোকটি আমাকে কি করতে চায় ॥ আমি ভয় পেয়ে চিৎকার করলাম কিন্তু আমার সেই শব্দ বনের ভেতরেই মিলিয়ে গেল । একটু পরে শুধু গোঙানি ছাড়া সেই চিৎকারও বের হল না কারণ ওর শার্ট দিয়ে সে আমার মুখও বেধে ফেলেছে । এরপর ও আমার প্যান্টের হুক খুলে আমার প্যান্ট টা টেনে টেনে হাটু পর্যন্ত নামিয়ে দিল । এরপর আমার কোমল উচু উচু পাছায় ঠান্ডা বাতাসের স্পর্শ পেয়ে বুঝতে অসুবিধা হলো না যে আমি নগ্ন হয়ে গেছি । ও আমার পাছাগুলো জোরে জোরে টিপতে থাকে ॥ এরপর ও আমার পাছা ফাঁক করে পুটকি থুথু দিয়ে জবজবে পিচ্ছিল করে দেয় । এরপর ও আমার পুটকিতে আঙ্গুল ঢুকাতে থাকে । প্রথমে একটা আঙ্গুল ঢুকানোর সময় তেমন ব্যথা পায়নি তবে দুটি থেকেই তিনটি যখন একই সাথে ঢুকাচ্ছে তখন খুবই ব্যথা পাচ্ছি ॥ এরপর ও লুঙ্গিটা কোমর পর্যন্ত উপরে তুলে লোহার মত শক্ত জিনিসটা বের করে নেয় ॥ এরপর ওর ঐ খাড়া জিনিটার উপরে থুথু মেখে আমার পুটকির মুখে ওর ঐ জিনিসের মাথাটা স্থাপন করে । এবার ও একটু চাপ প্রয়োগ করে ঠেলা দিতে থাকে । ওর ঐ জিনিসটা আমার পুটকিতে ঢুকবে বলে মনে হয় কিন্তু আমি ব্যথায় ককিয়ে উঠি বলেই আবার বাহির করে । এরপর ও একটু জোরে ঠেলা দেয় । উফস.... ফকসসস...শব্দ করে ওর এত বড় জিনিসটা আমার পুটকিতে ঢুকে গেল । আমার মনে হলো যেন আমার পুটকিতে গরম রড ঢুকানো হয়েছে । এরপর ও আমাকে পাগলের মত চুদতে থাকে । আর আমার পুটকি ফেটে যাওয়ায় অতি যন্ত্রণায় যন্ত্রণা করছে নাকি কি করছে কিছুই বুঝতে পারলাম না । এরপর ও উহ আহ আহ করতে করতে আমার গায়ে সাদা ধইয়ের মত অত্যন্ত পিচ্ছিল গরম কিছু একটা ফেলে দিল । এরপর ও আমার বাধন খুলে দিয়ে বুকের মাঝে চেপে ধরলো । সে আমাকে আদর করতে করতে মানুষকে যাতে বিষয়টা না বলি তা এটা ওটা বলে বোঝাতে লাগলো । আমি নীরবে বোবা কান্না দিয়ে ওর বুক দু চোখের নোনা জলে ভাসিয়ে দিতে লাগলাম । বনের মাঝে আমি বেশ অসহায় অনুভব করলাম । এরপর ও আমাকে বাড়ির পাশে পৌঁছে দিয়ে চলে গেল । আমি লজ্জায় আর ভয়ে বাড়িতে কিছুই বলতে পারলাম না । সেদিন রাতে আমার শরীরে হালকা জ্বর চলে এল । আমি মাকে জানালাম আমি গ্রামে আর একটি দিনও থাকতে চাই না । এর একদিন পরেই আমরা শহরে চলে এলাম । আমি আর গ্রামের দিকেও তাকায় নি । কিন্তু এখন আমার অবস্থা দেখেই বুঝতে পারি সেই দিনই আমার দেহে বপন করা হয়েছে সমকামিতার বীজ ।
No comments:
Post a Comment